নীরোগ মানুষ বিষধর সাপের কামড়ে মারা যায় এবং এর প্রধান কারণ সময়মতো এবং ঠিকমতো চিকত্সা না পাওয়া। সাপের কামড় একটি গ্রামীণ সমস্যা এবং যেখানে যাতায়াত ব্যবস্থা খারাপ সেখানে একটি অসুস্থ মানুষকে হাসপাতালে নিয়ে আসতে অনেক মূল্যবান সময় নষ্ট হয়। এ ছাড়াও হাসপাতালে নিয়ে এসে কোনও লাভ হয় না। যদি না চিকিত্সক সাহস ও আত্মবিশ্বাসের উপর ভর করে চিকিত্সা শুরু করতে পারেন। সাপের কামড় গ্রামীণ সমস্যা হওয়ায় সাধারণত এর চিকিৎসায় অবহেলা করা হয়। চিকিত্সকদের সমস্যা হল মেডিক্যাল কলেজে তাঁদের প্রশিক্ষণের সময় বিষধর সাপের কামড়ে কী করা উচিত এই বিষয়ে যথাযথ প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় না। ফলে তাঁরা সামান্য সুযোগ বা অজুহাতে রোগীকে বড় হাসপাতালে চালান করে দেন এবং এই ভাবে বহু মূল্যবান সময় নষ্ট হয়। শেষে যখন মানুষটির কোনও চিকিত্সা পাওয়ার সুযোগ হয় তখন সে শেষ অবস্থায় পৌঁছে যায়। বিষধর সাপের কামড়ে অধিকাংশ মৃত্যু এই ভাবে ঘটে থাকে।
সাপের প্রকোপ যেখানে বেশি, সেখানে হাত-পা ঢেকে চলাফেরা করলে অনেক লাভ হয়। কেননা কাপড় বা জুতোর উপর সাপ কামড়ালে সেই পরিমাণে বিষক্রিয়া হয় না। এমনকী দেখেশুনে সতর্ক হয়ে রাস্তা চলাচলও অনেক উপকারী। এই কারণে রাত্রে শোয়ার সময় চার পাশ ভালো ভাবে দেখে, মশারি খাটিয়ে শোয়ার কথা বলা হয়।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 11/14/2019
কেন মাছের রোগ হয় তা নিয়ে দু-একটি কথা।
কী ভাবে ঠেকানো যেতে পারে হাঁপানি তা এখানে বোঝানো হ...
প্রখ্যাত এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডাঃ সুদীপ চ্যাটারজির মত...
শিশুর কৃমি ও প্রতিকার