প্রতি বার শারীরিক পরীক্ষার সময় গর্ভবতী মহিলার ওজন নেওয়া উচিত৷ সাধারণত গর্ভাবস্থার সময় এক জন মহিলার ৯ থেকে ১১ কেজি ওজন বাড়া উচিত ৷ প্রথম তিন মাসের পর, একজন গর্ভবতী মহিলার ওজন প্রতিমাসে ২ কেজি বা সপ্তাহে ০.৫ কেজি করে বাড়ে ৷ প্রয়োজনীয় পরিমাণ ক্যালোরি-যুক্ত খাবার না খেলে , মহিলাটির গর্ভকালীন সময়ে মাত্র ৫-৬ কেজি ওজন বাড়ে ৷ যদি প্রতি মাসে ২ কেজির কম ওজন বাড়ে, তবে বোঝা যাবে মহিলাটি পর্যাপ্ত পরিমাণ খাবার খাচ্ছেন না। সে ক্ষেত্রে তাঁকে পর্যাপ্ত পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাবার দেওয়া উচিত। ওজন কম বাড়লে সাধারণত বোঝা যায় যে, শিশুর বৃদ্ধি ঠিকমতো হচ্ছে না, সে ক্ষেত্রে জন্মের সময় শিশুর ওজন কম হতে পারে। ওজন বেশি বাড়লে (প্রতি মাসে ৩ কেজির বেশি) তা খিচুনিজাতীয় রোগের পূর্বলক্ষণ (প্রিএক্ল্যাম্পশিয়া) বা যমজ বাচ্চা আছে এমন সন্দেহ যেতে পারে। তাঁকে চিকিৎসা আধিকারিকদের কাছে পাঠানো উচিত।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 12/26/2019
অর্থের জন্য কী ভাবে প্রস্তুত থাকা দরকার তা এখানে ব...
এখানে আইএফএ-র অভাব পূরণ সম্পর্কিত কিছু তথ্য রয়েছে
গর্ভাবস্থায় কেন অসুস্থতা এড়িয়ে চলা উচিত, তা এখানে ...