অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

গ্রামোন্নয়নে বিশ্বভারতীর পল্লি সম্প্রসারণ কেন্দ্র

গ্রামোন্নয়নে বিশ্বভারতীর পল্লি সম্প্রসারণ কেন্দ্র

ভূমিকা

রবীন্দ্রনাথ ১৯২২ সালে গ্রামীণ পুনর্গঠনের কাজ বীরভূমের এই লালমাটির প্রান্তরে প্রথম শুরু করলেন। সেই থেকে শ্রীনিকেতনের পল্লি সম্প্রসারণ কেন্দ্র বিশ্বভারতীর সবচেয়ে পুরনো বিভাগগুলির মধ্য‌ে একটি বলে গণ্য‌ হয়। গ্রামীণ পুনর্গঠনের কাজের পিছনে মূল মতাদর্শ হল-‘‘গ্রামে জীবনকে সম্পূর্ণত মেলে ধরা এবং তাদের স্বনির্ভর, স্বমর্যাদাপূর্ণ করে তাদের দেশের চিরাচরিত সংস্কৃতির ঐতিহ্য‌ বহন করে নিয়ে যাওয়া এবং একই সঙ্গে আধুনিক উৎস ব্য‌বহার করে গ্রামবাসীদের দৈহিক, বৌদ্ধিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি ঘটানো।’’

পল্লি সম্প্রসারণ কেন্দ্র তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দিকে উন্নয়নের অভিমুখ নির্দিষ্ট করেছে-এগুলি হল, গবেষণা, সম্প্রসারণ এবং প্রশিক্ষণ।

কাজের ক্ষেত্র

বর্তমানে এই কেন্দ্রের কাজ ৫০টি গ্রামে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এগুলি বীরভূম জেলার ইলামবাজার ও বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের ৮টি গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত। কেন্দ্র যে কাজগুলি করে তার মধ্য‌ে উল্লেখযোগ্য‌ হল-

গ্রাম সমিতির উন্নয়ন

গ্রামীণ সমাজের উন্নয়ন ও পুনর্গঠনের কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ার লক্ষ্য‌ে ৪০টি উন্নয়ন সমিতি, ১০টি মহিলা সমিতি এবং একটি স্বাস্থ্য‌ সমিতি গড়ে তোলা হয়েছে। গ্রামে পল্লী সম্প্রসারণ কাজের উন্নতির জন্য‌ প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিতে এই সব সমিতির সদস্য‌দের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করা হয়। নিম্নলিখিত বিষয়ে গ্রামোন্নয়ন সমিতিকে সশক্তকরণ করার লক্ষ্য‌ে নিয়মিত ক্ষমতাবৃদ্ধির কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।

  • সমিতিগুলিকে নিবন্ধীকৃত করা এবং অডিট ও সমিতি নিবন্ধীকরণ পুনর্নবীকরণ করা।
  • আয়-ব্য‌য় এবং হিসাবপত্র পরীক্ষা করা।
  • সদস্য‌দের ব্য‌বস্থাপন সংক্রান্ত দক্ষতা বাড়ানো।

মহিলা সমিতির উন্নয়ন

গ্রামের সামাজিক সমস্য‌াগুলি বিশেষ করে মহিলাদের সমস্য‌াগুলির সমাধান করার জন্য‌ কেন্দ্রের কম্য‌ান্ড এলাকায় মহিলা সমিতি গঠনের উপযোগিতা। কর্মসূচির সফল রূপায়ণের জন্য‌ ১০টি গ্রামে ১০টি মহিলা সমিতি তৈরি করা হয়েছে। মহিলাদের ক্ষমতায়নের ব্য‌াপারে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি এবং সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করা হয়। এই কাজে মহিলা সমিতি ও স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি সহায়তা প্রদান করে। বিভিন্ন গ্রামে মহিলা সমিতি বর্ষামঙ্গল, বৃক্ষরোপণ ও রাখিবন্ধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। তারা নিজেদের গ্রামে খেলাধূলা ও প্রতিযোগিতারও ব্য‌বস্থা করে।

ব্রতী সংগঠন

৬ থেকে ১৪ বছর বয়সি গ্রামীণ ছেলেমেয়েদের সামাজিক কাজে ব্রতী করার জন্য‌ তাদের জড়ো করে উৎসাহিত করার ব্য‌বস্থা করা হয়। এই কর্মসূচির লক্ষ্য‌ হল-

  • গোষ্ঠীর নানা পরিষেবার কাজে জড়িয়ে পড়ার জন্য‌ উৎসাহিত করা।
  • সুস্বাস্থ্য‌ ও সু-মন গড়ার লক্ষ্য‌ে নিয়মিত খেলাধূলা ও শরীরচর্চার ব্য‌বস্থা করা।
  • পরিবেশ সংক্রান্ত বিষয় ও পরিবেশের স্বাভাবিক ভারসাম্য‌ সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্য‌ে কর্মসূচি গ্রহণ।
  • গোষ্ঠীর সক্রিয়তা বাড়িয়ে নেতৃত্ব দেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধির ব্য‌বস্থা করা।

সারা বছর ব্রতীদল যে সব কাজ করে-

  • ক) শ্রমদান(স্বেচ্ছাশ্রম দেওয়া)
  • খ) অঙ্কন
  • গ) সাংস্কৃতিক কার্যক্রম
  • ঘ) হাতের কাজ
  • ঙ) সারা বছর ধরে পাতা সংগ্রহ
  • চ) বেড়াতে যাওয়া ও পিকনিকের ব্য‌বস্থা করা।

প্রতি বছর ৬ ফেব্রুয়ারি ব্রতীদলগুলি শ্রীনিকেতনের বার্ষিক অনুষ্ঠানের মধ্য‌ে ‘ব্রতী ও যুব উৎসবে’ অংশগ্রহণ করে। গ্রামে স্বাস্থ্য‌ পরীক্ষা শিবিরের আয়োজনের ব্য‌াপারে ব্রতীদলগুলিকে যুক্ত করে নেওয়া হয়।

স্বনির্ভর গোষ্ঠী(এসএইচজি)

মহিলা ক্ষমতায়ন ও গোষ্ঠী ক্ষমতায়ন প্রকল্পের অঙ্গ হিসাবে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির একটি বিশেষ কর্মসূচি এই কেন্দ্র গ্রহণ করেছে। এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য‌ হল-

  • গ্রামে মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নতি করা, এ ব্য‌াপারে মহিলাদের দিকটিতে বিশেষ জোর দেওয়া।
  • স্বনির্ভরতার এবং স্বশক্তকরণের পাশাপাশি গোষ্ঠীর মধ্য‌ে সহযোগিতার বাতাবরণ সৃষ্টি।
  • মহিলাদের মধ্য‌ে সঞ্চয়ের প্রবণতাকে বাড়ানো। এবং নিজেদের অর্থ যুক্তিসঙ্গত উপায়ে কাজে লাগিয়ে পুঁজির সংস্থান করা। এ ব্য‌াপারে ১১০টি গোষ্ঠী সক্রিয়।
  • স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের আয় বাড়ানোর জন্য‌ বিশেষ ক্ষেত্রের উপর জোর দেওয়া হয়েছে।
  • পাট ও কাগজ কাজে লাগিয়ে হস্তশিল্প প্রশিক্ষণ কর্মসূচি।
  • বিশ্ববিদ্য‌ালয়ের মধ্য‌ে প্রাঙ্গণ সাফাই করার কর্মসূচি গ্রহণ। এ কাজে আদিবাসী স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে অন্তর্গত করা।
  • বিভিন্ন অনুষ্ঠানে ফুড পার্ক বসানো।
  • গোষ্ঠীতে স্বেচ্ছাশ্রম প্রদান এবং সচেতনতা তৈরির জন্য‌ বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া।

গ্রামীণ গ্রন্থাগার পরিষেবা

গ্রামীণ সম্প্রসারণ কর্মসূচির মধ্য‌ে গ্রামীণ পাঠাগারের সৃষ্টি একটি উল্লেখযোগ্য‌ কাজ। এর মাধ্য‌মে গ্রামে সাক্ষরতা কর্মসূচির রূপায়ণ সম্ভব হয়। এ ছাড়া গ্রন্থাগারকে তথ্য‌ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র হিসাবে ব্য‌বহারের জন্য‌ও গড়ে তোলা যায়। ৩৮টি গ্রামীণ গ্রন্থাগারের সংযুক্তিকরণের মধ্য‌ে দিয়ে এই কর্মসূচির রূপায়ণ হচ্ছে। এই কাজে সক্রিয় আর্থিক সহযোগিতা করছে রাজা রামমোহন রায় লাইব্রেরি ফাউন্ডেশন, কলকাতা। গোড়া থেকেই গ্রন্থাগারিক এবং সহ গ্রন্থাগারিক স্বেচ্ছাশ্রম দিচ্ছেন।

এই গ্রন্থাগারের উদ্দেশ্য‌ হল-

  • গ্রামবাসীদের মধ্য‌ে পড়ার অভ্য‌াস গড়ে তোলা। নব সাক্ষরদের জন্য‌ এই গ্রন্থাগারগুলি তাদের সদ্য‌ অর্জিত সাক্ষরতা বজায় রাখার সহায়ক।
  • গ্রন্থাগারকে সাংস্কৃতিক যোগাযোগ এবং বহমান শিক্ষাকেন্দ্র কেন্দ্র হিসাবে পরিগণ্য‌ করা।
  • আধুনিক বিজ্ঞান ও কারিগরিবিদ্য‌া সম্পর্কে সাম্প্রতিক তথ্য‌ গ্রামবাসীদের দেওয়া।
  • গ্রামের মানুষদের সঙ্গে জ্ঞান বিনিময় করা, জ্ঞানভাণ্ডারকে ধরে রাখা এবং অর্জিত জ্ঞানকে আরও বাড়ানোর ব্য‌বস্থা করার কেন্দ্র হিসাবে গ্রন্থাগারগুলি ব্য‌বহৃত হয়।
শিশু গ্রন্থাগার

বর্তমানে কেন্দ্রের আটটি গ্রামে আটটি ছোটদের গ্রন্থাগার রয়েছে।এই গ্রন্থাগারগুলিতে ছোটদের বই, আনন্দের সঙ্গে জ্ঞানলাভের উপযোগী উপকরণ, খেলাধূলার সামগ্রী প্রভৃতি রয়েছে।

গ্রামীণ গ্রন্থাগার পরিষেবার নতুন সংযোজন-

  • ক) আরআরআরএলএফ চিলড্রেন্স কর্ণার
  • খ) গ্রামীণ গ্রন্থাগারে কম্পিউটারের ব্য‌বস্থা
  • গ) গ্রামীণ গ্রন্থাগারে ইন্টারনেট পরিষেবা

স্বাস্থ্য‌ সম্প্রসারণ

মূল উদ্দেশ্য‌ হল গ্রামবাসীদের মনে,বিশেষ করে মহিলাদের মধ্য‌ে স্বাস্থ্য‌ সচেতনতা গড়ে তোলা। সারা বছরে এই বিভাগ গ্রামে ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য‌কেন্দ্রের (বোলপুর) সঙ্গে মিলিত ভাবে দু’টি স্বাস্থ্য‌ সচেতনতা শিবির করে। আশপাশের গ্রামগুলিতে নিখরচায় স্বাস্থ্য‌ পরীক্ষা শিবিরেরও আয়োজন করা হয়।

কৃষি সম্প্রসারণ

রবীন্দ্র কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্র, শ্রীনিকেতন এবং কৃষি বিভাগের সঙ্গে নিবিড় সহযোগিতার মাধ্য‌মে এই বিভাগ গ্রামে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মসূচি রূপায়িত করে। এই বিভাগের মূল কাজ হল সচেতনতা গড়ে তোলা ও তা বৃদ্ধি করার ব্য‌বস্থা করা। এ ছাড়া অন্য‌ান্য‌ সংশ্লিষ্ট বিভাগ যাতে গ্রামে কৃষি সম্প্রসারণের কাজ ঠিকমতো করতে পারে সে ব্য‌াপারে সহযোগিতা করা।

বহমান শিক্ষা কর্মসূচি

উপকৃতদের উন্নতির জন্য‌ গোষ্ঠীর চাহিদা অনুযায়ী স্বনির্ভরতা ভিত্তিক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, সচেতনতা এবং সাগ্রহীকরণ কর্মসূচির ব্য‌বস্থা করা। গ্রামের যুবনেতৃত্ব, মহিলা সমিতির সদস্য‌া, গ্রামোন্নয়ন সমিতি, স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলি এবং অন্য‌রা প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করে।

প্রশিক্ষণ/সাগ্রহীকরণ/সচেতনতা বৃদ্ধি কর্মসূচি এক নজরেঃ-

  • গ্রামোন্নয়ন সমিতির ক্ষমতা বৃদ্ধি করা। (সমিতির ব্য‌বস্থাপন)
  • কাটিং এবং টেলরিংয়ের প্রশিক্ষণ
  • বুটিক প্রশিক্ষণ
  • কাগজ ও পাট ব্য‌বহার করে হস্তশিল্প সৃজন
  • ভার্মি কম্পোস্ট উৎপাদনের প্রশিক্ষণ
  • স্বনির্ভর গোষ্ঠীর ব্য‌বস্থাপন বিষয়ক প্রশিক্ষণ
  • লিগাল এইডস সচেতনতা শিবির
  • মহিলা সমিতিগুলির ক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

খেলাধুলা ও ক্রীড়াবিষয়ক

গ্রামে খেলা ও ক্রীড়া পরিকাঠামোর উন্নতির জন্য‌ গ্রামোন্নয়ন সমিতিগুলি তাদের নির্দিষ্ট এলাকায় বিভিন্ন খেলাধুলার সামগ্রী যেমন-ফুটবল,ভলিবল,নেট ইত্য‌াদি কেনার জন্য‌ সামান্য‌ অর্থ সাহায্য করে।

লোক সংস্কৃতির কার্যক্রম

সাধারণভাবে চিরায়ত লোক সংস্কৃতির পুনরুত্থানের জন্য‌ এবং গ্রামীণ এলাকার চিরায়ত সম্পদ কাজে লাগিয়ে সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করা। এই লক্ষ্য‌ে বিভিন্ন গ্রামোন্নয়ন সমিতিগুলি বিভিন্ন কার্যক্রমের আয়োজন করে।

বিভাগের ব্য‌বস্থাপনায় আয়োজিত লোক সংস্কৃতিমূলক বিনোদন কর্মসূচির তালিকা-

  • ১) একাঙ্ক নাটক প্রতিযোগিতা
  • ২) যন্ত্র সংগীত
  • ৩) গ্রামে বিশেষ লোক সংস্কৃতির কর্মসূচি
  • ৪) শ্রীনিকেতন মাঘমেলার সময় গ্রামীণ সম্প্রসারণ কেন্দ্র ‘লোক সংস্কৃতির আসরে’ অংশগ্রহণ করে। এই অনুষ্ঠানে কম্য‌ান্ড এরিয়ার বিভিন্ন স্থান থেকে মানুষজন অংশগ্রহণ করেন।

হস্তশিল্প উৎসাহদান কর্মসূচি

হস্তশিল্পকে তুলে ধরা এবং তাকে উৎসাহিত করা, চিরায়ত হস্তশিল্পের পুনরুত্থান ঘটানো এই কর্মসূচির কাজ। শ্রীনিকেতন-শান্তিনিকেতন হস্তশিল্প সমিতি একটি নিবন্ধীকৃত সমিতি। এর কাজ হল দুঃস্থ হস্তশিল্পীদের কাজ বিক্রির উপযুক্ত ব্য‌বস্থা করা। গ্রামীণ সম্প্রসারণ সমিতি একাধিক প্রদর্শনীর আয়োজন করে গ্রামীণ হস্তশিল্পীদের হস্তশিল্পের নমুনা প্রদর্শনের ব্য‌বস্থা করে। বিভিন্ন মেলায় তাঁরা যাতে অংশগ্রহণ করতে পারেন (যেমন পৌষমেলা, বসন্ত উৎসব, মাঘোৎসব, রথীন্দ্র মেলা প্রভৃতি) তার ব্য‌বস্থা করা। এখানে শিল্পীরা কেমন ভাবে কাজ করেন তা সাধারণ মানুষ দেখতে পান, পাশাপাশি বিক্রয়কেন্দ্রেরও ব্য‌বস্থা থাকে।

উল্লেখযোগ্য‌ দিনগুলি পালন

  • ৩৮টি গ্রামীণ গ্রন্থাগারে ২০ ডিসেম্বর গ্রান্থাগার দিবস পালন করা হয়।
  • ৮ সেপ্টেম্বর কেন্দ্রীয় ভাবে আন্তজার্তিক সাক্ষরতা দিবস পালন করা হয়।
  • ১৪ নভেম্বর শিশু দিবস পালন করা হয়।
  • এল কে এলমহার্স্টের জন্মদিন পালন করা হয়।

সংযোগের উন্নয়ন

বিশ্বভারতীর গ্রামীণ সম্প্রসারণ কেন্দ্র বিভিন্ন বাইরের এজেন্সি ও অভ্য‌ন্তরীণ বিভাগের সঙ্গে সংযোগ রক্ষা করে চলেছে এবং গ্রামে বিভিন্ন ধরনের পরিষেবা প্রদানের চেষ্টা করছে।

সুত্রঃ পোর্টাল কন্টেন্ট টিম

সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/16/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate