আইসিডিএসের সুনির্দিষ্ট প্রকল্পের (টিআইএনপি-১ও২, আইসিডিএস-১, আইসিডিএস-২, আইসিডিএস-৩\ডব্লিউসিডি, উদিশা, আইসিডিএস-এপিইআরসি ইত্যাদি) মাধ্যমে শিশুদের পুষ্টি সংক্রান্ত অবস্থার উন্নতির জন্য বিশ্বব্যাঙ্ক ভারত সরকারের সঙ্গে সহযোগিতা করছে। ২০০৫-৬ সাল পর্যন্ত এ বাবদে বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ১২০ লক্ষ মার্কিন ডলার। বেশির ভাগ সহায়তার লক্ষ্য ছিল, আইসিডিএস প্রকল্প ও অঙ্গনওয়ারি কেন্দ্রগুলি ঠিকঠাক চালিয়ে নিয়ে যেতে সরকারি অর্থের জোগান বাড়ানো ও গুণগত মান বাড়ানোর প্রকল্পগুলিতে (আইইসি\বিসিসি\,এম অ্যান্ড ই, উদভাবন, প্রশিক্ষণ ও ক্ষমতাবৃদ্ধি,এমআইএস প্রভৃতি) অতিরিক্ত সহায়তা দেওয়া। আগের প্রকল্পের মূল্যায়ন করে দেখা গিয়েছে, কর্মসূচি রূপায়ণ, সহায়তা প্রদান এবং প্রকল্প সম্পৃক্ত বিভিন্ন সূচকের মান বৃদ্ধি পেয়েছে। এই ফলাফলে উৎসাহিত হয়ে নারী ও শিশু কল্যাণ দফতর আইসিডিএস পদ্ধতি সশক্তকরণ ও পুষ্টি বৃদ্ধি প্রকল্প (আইএসএমএনআইপি) (আগে আইসিডিএস-৪ বলা হত) নামে একটি বিশেষ প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এই প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাঙ্ক ও আইডিএ-র সাহায্য চাওয়া হয়েছে।
বিশ্বব্যাঙ্কের অ্যাডাপ্টেবল প্রোগ্রাম (এপিএল) অনুসারে প্রকল্পটি তৈরি করা হয়েছে। দু’টি পর্বে প্রকল্পটি রূপায়ণ করা হবে-- প্রাথমিক প্রস্তুতি ও গঠন পর্ব (পর্ব—১)এই পর্বটির সময়সীমা তিন বছর। এর মাপকাঠিগুলি সুস্পষ্ট ভাবে বলে দেওয়া আছে। দ্বিতীয় পর্বে সম্পূর্ণ প্রয়োগ প্রক্রিয়া, যার মেয়াদ চার বছর। এর মাপকাঠিগুলি ঐকমত্যের ভিত্তিতে ঠিক করা হবে।
সুত্রঃ পোর্টাল কনটেন্ট টিম
সর্বশেষ সংশোধন করা : 5/11/2020