অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

মাপা সহজ নয়

মাপা সহজ নয়

এমন ক্ষেত্রে সরাসরি পরিমাপযোগ্য ভরের বৃদ্ধি খুব কমই হয়, সেটাও অত্যন্ত উন্নত মানের পরিমাপ যন্ত্রের সাহায্যে। যদি পরিমাপযোগ্য ভর বৃদ্ধি হয়, তা হলে প্রতি একক ভরে শক্তির বিপুল পরিবর্তন হবে। একটা ক্ষেত্র আমরা জানি, যেখানে এই ধরনের বিপুল শক্তি নির্গত হয়, তা হল তেজষ্ক্রিয় বিক্রিয়া। ধারাবাহিকতা অনুযায়ী প্রক্রিয়াটি এ ভাবে চলে, এম ভরের একটি পরমাণু দু’টি পরমাণুতে ভেঙে যায়, তাদের ভর হয় যথাক্রমে এম ১ ও এম ২। যেগুলো প্রবল গতিশক্তিতে পৃথকীকৃত হয়। যদি আমরা কাল্পনিক ভাবে এই দু’টি পরমাণুকে থামিয়ে এক জায়গায় স্থির করে রাখি এবং তাদের থেকে গতিশক্তি নিয়ে নিই, তা হলে সেগুলির মোট গতিশক্তি প্রথম পরমাণুটির থেকে কম হবে। সাম্যের নীতি অনুযায়ী, এম ১ ও এম ২-এর যোগফল, শুরুর পরমাণুর এম ভরের থেকে কিছু কম হবে। এটা ভরের নিত্যতা সূত্রের পুরনো নীতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়(পেন্ডুলাম)।

দুয়ের মধ্যে আপেক্ষিক পার্থক্য হবে ০.১% । আমরা পরমাণুগুলিকে আলাদা আলাদা ভাবে ওজন করতে পারি না। সেটা করার জন্য পরোক্ষ প্রক্রিয়া ব্যবহার করতে হয়। সে ভাবেই আমরা আলাদা হয়ে যাওয়া এম ১ ও এম ২ ভরের পরমাণু দু’টিতে কতটা গতিশক্তি গিয়েছে, তা মাপতে পারি। এ ভাবেই সূত্রটি পরীক্ষা করা ও প্রমাণ করা সম্ভব। সূত্র থাকার ফলে, ওজন জানা থাকলে কোনও পরমাণু ভাগ হলে কত শক্তি নির্গত হবে তা আমরা আগে থেকে কষে নিতে পারি। যদিও সূত্রটি, কোথায় এবং কী ভাবে পরমাণুকে ভাঙা হবে, সে বিষয়ে কিছু বলে না।

সর্বশেষ সংশোধন করা : 8/28/2019



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate