ভারতীয় সংবিধান নিশ্চিত করে যে
- • দেশের প্রতিটি মানুষ আইনের চোখে সমান এবং সমান আইনি সুরক্ষা পাওয়ার অধিকারী (অনুচ্ছেদ ১৪)
- • জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ, বংশ, জন্মস্থান ও বাসস্থানের ভিত্তিতে সব রকম বৈষম্য নিষিদ্ধ (অনুচ্ছেদ ১৫)
- • সরকারি চাকরির ক্ষেত্রেও জাতি, বর্ণ, লিঙ্গ ও জন্মস্থানের ভিত্তিতে কোনও বৈষম্য হবে না (অনুচ্ছেদ ১৬)
- • অস্পৃশ্যতাকে থাকবে না এবং কোনও ধরনের অস্পৃশ্যতা চালালে তা শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে বিবেচিত হবে (অনুচ্ছেদ ১৭) ।
১৯৫৫ সালের নাগরিক অধিকার রক্ষা আইনই প্রথম ভারতীয় আইন যা অস্পৃশ্যতা অভ্যাস করা বা প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য শাস্তির ব্যবস্থা করে। এমনকী এক জন তপশিলি জাতিভুক্ত মানুষকে যদি তার জাতের নাম ধরে ডাকা হয়, যেমন ‘চামার’ বলা হয়, তা হলে সেই বলাটাও আইনের চোখে অপরাধ।
১৯৮৯ সালে ভারত সরকার তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি (অত্যাচার রোধ) আইন প্রণয়ন করে। এতে তফশিলিভুক্ত জাতি ও উপজাতি মানুষদের প্রতি বৈষম্য ও তাদের উপর অ-তফশিলিদের নানা ধরনের হিংসাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। এই আইন জেলায় জেলায় বিশেষ আদালত প্রতিষ্ঠা করা, সরকারি উকিল নিয়োগ করা এবং রাষ্ট্র কর্তৃক যৌথ জরিমানা আদায়ের বিধান দিয়েছে।
সর্বশেষ সংশোধন করা : 7/4/2020
0 রেটিং / মূল্যাঙ্কন এবং 0 মন্তব্য
তারকাগুলির ওপর ঘোরান এবং তারপর মূল্যাঙ্কন করতে ক্লিক করুন.
© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.