২০০৩-এর বিদ্যুৎ আইনের ৩ নম্বর ধারার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে কেন্দ্রীয় সরকার জাতীয় বিদ্যুৎ নীতি প্রজ্ঞাপিত করেছে।
বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের উন্নয়ন যাতে ত্বরান্বিত হয় তার জন্যজাতীয় বিদ্যুৎ নীতির মধ্যে কিছু নির্দেশিকা প্রস্তুত করা হয়েছে যাতে সর্বত্র বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয় এবং গ্রাহক ও অন্যসব দায়বদ্ধ পক্ষের স্বার্থ সুরক্ষিত থাকে। এই নীতিতে শক্তির উৎসের লভ্যতা, সেই উৎস কাজে লাগাতে প্রযুক্তির লভ্যতা, বিভিন্ন উৎস ব্যবহার করে যে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে তার অর্থনীতি এবং শক্তির নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়গুলির উপর আলোকপাত করা হয়েছে।
বিভিন্ন রাজ্যসরকার, কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষ (সিইএ), কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রক কমিশন (সিইআরসি) এবং অন্যসব দায়বদ্ধ পক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করে এবং তাদের মতামত নিয়ে কথা বলে জাতীয় বিদ্যুৎ নীতি প্রস্তুত করা হয়েছে।
নীতির লক্ষ্যও উদ্দেশ্যহল --
- বিদ্যুতের সুবিধা -- আগামী পাঁচ বছরে প্রতিটি বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা।
- বিদ্যুতের লভ্যতা -- ২০১২-র মধ্যে সমস্ত চাহিদা পূরণের কথা বলা হয়েছিল। বিদ্যুতের লভ্যতা ও পিক আওয়ারে বিদ্যুতের ঘাটতি মেটানোর বিষয়টির সমাধান করার লক্ষ্যে বিদ্যুতের যথাযথ সংস্থান রাখা।
- বিশ্বাসযোগ্যএবং গুণগতমান সম্পন্ন বিদ্যুৎ দক্ষতার সঙ্গে, কম দামে সরবরাহের ব্যবস্থা করা। ২০১২-র মধ্যে মাথাপিছু বিদ্যুতের লভ্যতা হাজার ইউনিট করে হবে বলে স্থির করা হয়েছিল।
- ২০১২-র মধ্যে প্রতি দিন প্রতি বাড়ি পিছু ন্যূনতম এক ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ করাকে লক্ষ্যধরা হয়েছিল।
- বিদ্যুৎ সেক্টরের আর্থিক ভাবে ঘুরে দাঁড়ানো এবং বাণিজ্যিক বাস্তবোপযোগিতা।
- গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা করা
সর্বশেষ সংশোধন করা : 12/27/2019
0 রেটিং / মূল্যাঙ্কন এবং 0 মন্তব্য
তারকাগুলির ওপর ঘোরান এবং তারপর মূল্যাঙ্কন করতে ক্লিক করুন.
© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.