অসমীয়া   বাংলা   बोड़ो   डोगरी   ગુજરાતી   ಕನ್ನಡ   كأشُر   कोंकणी   संथाली   মনিপুরি   नेपाली   ଓରିୟା   ਪੰਜਾਬੀ   संस्कृत   தமிழ்  తెలుగు   ردو

কী করবেন

কী করবেন

  • নিউরোলজিস্ট দেখিয়ে নিয়মিত ওষুধ খান। ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে যেমন, অ্যালার্জি, মাথাঘোরা, খিদে বা ঘুম বেড়ে যাওয়া, সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারকে জানান।
  • ৬ মাস অন্তর রক্তপরীক্ষা করিয়ে ডাক্তার দেখান।
  • ওষুধ চলাকালীন রাতে ৬ – ৮ ঘণ্টা ঘুমোন।
  • টিভি দেখুন কম করে ১০ ফুট দূরত্ব থেকে। একটানা আধ ঘণ্টার বেশি নয়
  • কম্পিউটারে অসুবিধে নেই। ভিডিও গেম বা সিনেমা দেখাতেও বাধা নেই।
  • বেশি চিন্তা, উত্তেজনা ভাল নয়। কাজেই ঝগড়া, মারামারি এড়িয়ে চলুন।
  • বার বার যেন পেটের গণ্ডগোল না হয়। কারণ হজমের গোলমাল হলে ওষুধ ঠিক ভাবে শোষিত হতে পারে না। ফলে ওষুধ খাওয়া সত্ত্বেও ফিট হতে পারে।
  • বেশি চা, কফি, মদ, সিগারেট, জর্দা খাবেন না।
  • অসুখ চলাকালীন সাঁতার কাটা, গাড়ি, স্কুটার বা সাইকেল চালানো নিষেধ।
  • চিকিত্সা চলাকালীন গর্ভসঞ্চার যেন না হয়। কারণ শতকরা ৮ – ১০ ভাগ ক্ষেত্রে এই সমস্ত ওষুধের প্রভাবে ভ্রূণের ক্ষতি হয়। অনেকে আবার সেই ভয়ে ওষুধ বন্ধ করে দেন। ফলে বার বার তড়কা হতে থাকে, যা মা এবং বাচ্চা দু’জনের জন্যই ক্ষতি কর।
  • ওষুধ খেলে এবং নিয়ম মেনে চললে ৫ – ৬ বছরে অবস্থা আয়ত্তে আসে। এ রকম অবস্থায় বিয়ে করা সবচেয়ে ভালো। না হলে বিয়ের অনিয়মে রোগ বেড়ে যেতে পারে।
  • মৃগী হয়েছে বলে বাচ্চার প্রতি অতিরিক্ত মনোযোগ দেওয়ার দরকার নেই। অহেতুক দুশ্চিন্তার মানে নেই। বাড়াবাড়ি করলে আচরণগত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • চিকিত্সা চলাকালীন টানা তিন বছর উপসর্গ দেখা না দিলে ই ই জি করাতে হবে। রিপোর্ট ঠিক এলে ওষুধ ধীরে ধীরে বন্ধ করতে হবে। শতকরা প্রায় ৮৫ ভাগ ক্ষেত্রে ৫ – ৬ বছরের মধ্যে ওষুধ বন্ধ করে দেওয়া যায়।
  • ওষুধ বন্ধ করার পর উপসর্গ হলে দ্রুত নিউরোলজিস্টের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

সর্বশেষ সংশোধন করা : 6/22/2020



© C–DAC.All content appearing on the vikaspedia portal is through collaborative effort of vikaspedia and its partners.We encourage you to use and share the content in a respectful and fair manner. Please leave all source links intact and adhere to applicable copyright and intellectual property guidelines and laws.
English to Hindi Transliterate