ফাইল মেনুতে সেভ কমান্ডে গিয়ে ক্লিক করতে হবে। এর পর স্ক্রিনে একটি নতুন উইন্ডো খুলবে। সেখান থেকে ডিরেক্টরি বা ফোল্ডার বেছে একটি ফাইলের নাম দিয়ে ওকে ক্লিক করতে হবে। পাওয়ার পয়েন্টের ক্ষেত্রে ফাইলের নামের এক্সেটনশন .ppt আসে।
উপস্থাপনা বা স্লাইড তৈরি শেষ হয়ে গেলে ফাইল মেনুতে গিয়ে ক্লোজ লেখাতে গিয়ে ক্লিক করতে হবে। পাওয়ার পয়েন্টে কাজ শেষ হয়ে গেলে ফাইল মেনুতে গিয়ে একজিট-এর জায়গায় ক্লিক করতে হবে। এম এস ওয়ার্ডে যে ভাবে ফন্টের সাইজ, রং ইত্যাদি পাল্টানো হয় পাওয়ার পয়েন্টের ক্ষেত্রেও টেক্সটে কোনও পরিবর্তন বা সংশোধন করতে গেলে একই পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
পাওয়ার পয়েন্টের সমস্ত স্লাইডই সরলরেখা, বক্ররেখা, আকৃতি, লেখা, লেখচিত্র, সারণি ইত্যাদি অবজেক্ট দিয়ে তৈরি। প্রত্যেকটি অবজেক্টেরই কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন লেখার ক্ষেত্রে পয়েন্ট সাইজ অর্থাৎ অক্ষরের মাপ। সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে অবজেক্টের রং, অবজেক্টের ফাঁকা জায়গা কী ভাবে ভরা হয়েছে, অবজেক্টের ছায়া, আকার ইত্যাদি। পাওয়ার পয়েন্টের নীচের ড্রয়িং টুল বারে বিভিন্ন আকৃতির ছবি রয়েছে। মাউস দিয়ে ক্লিক করে অবজেক্টগুলি স্লাইডে নিয়ে যাওয়া যায়। এই আকৃতিগুলি প্রয়োজনমতো ঘোরানো যায় বা এর আকারের বিভিন্ন পরিবর্তন করা যায়। মাউস দিয়ে এদেরকে টেনে টেনে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা নিয়ে যাওয়া যায়। একটির উপর আরেকটিকে বসানো যায়। কোনও একটি অবজেক্টকে কপি বা কেটে অন্য কোথাও বসাতে বা পেস্ট করতে গেলে এম এস ওয়ার্ডে যে রকম এডিট মেনুতে গিয়ে কাট, কপি, পেস্ট করা যায় পাওয়ার পয়েন্টের ক্ষেত্রেও তেমনটি করা সম্ভব।
সূত্র : কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, আই আই আই এম
সর্বশেষ সংশোধন করা : 7/18/2020