সমবায়িক পদ্ধতিতে শেখা আজকের দিনের সবচেয়ে বেশি চর্চিত শিক্ষণ ব্যবস্থা। দেখা গেছে এই ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীরা তাড়াতাড়ি শেখে, বেশি দিন মনে রাখে শেখার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে। তার মানে এই নয় যে কয়েক জন ছাত্র নিয়ে গ্রুপ বানিয়ে কিছু কাজ দিয়ে দিলেই গ্রুপ ব্যবস্থা সফল হবে। গ্রুপ ব্যবস্থার সাফল্য নিশ্চিত করার জন্য কিছু অত্যন্ত নির্দিষ্ট পদ্ধতি আছে এবং ছাত্র ও শিক্ষক সকলেরই সেটা জানা জরুরি। অধুনা এই ব্যবস্থার অপব্যবহারের দরুন অনেক সমালোচনা হয়েছে। ছাত্রদের একটা গ্রুপে যুক্ত করে দিয়ে শিক্ষকরা খাতা দেখতে লেগে গেল বা ভালো ছাত্রদের ক্রমাগত গ্রুপের দায়িত্ব দিয়ে শিক্ষকরা কিছুটা বিশ্রাম পেল, এই ধরনের বিষয়ের জন্য। এটি ছাত্রদের এক সঙ্গে কাজ করার দক্ষতা শেখার একটি উপায়, যা আজকাল কাজের জায়গায় খুবই প্রয়োজন। এটি ছাত্রদের বিভিন্ন ভূমিকা পালন করতে শেখার উপায়, যেমন সাহায্যকারী, প্রতিবেদক, লিপিকার ইত্যাদি। প্রতি গ্রুপে প্রতিটি ছাত্রের জন্য বিশেষ কাজ থাকে, সবাই যাতে শেখার প্রক্রিয়াতে সক্রিয় থাকে, “অন্যের ঘাড়ে ভর” করে কেউ চলতে না পারে।
ছাত্রেরা পুঁথিগত শিক্ষার জন্য ছোট ছোট কাজ করে নিজেদের এবং গ্রুপের সঙ্গীদেরকে এক সঙ্গে শেখার জন্য। সাধারণ ভাবে সমবেত শেখার পদ্ধতির মধ্যে পাঁচটা ধর্ম থাকে। ধর্মগুলি নিম্নরূপ :
সূত্র: ইংরাজি বিকাশপিডিয়া
সর্বশেষ সংশোধন করা : 4/27/2020