২০০০ সালের জাতীয় জনসংখ্যা নীতি ( ন্যাশনাল পপুলেশন পলিসি ২০০০ ) অনুসারে লোকসংখ্যা সুস্থিত করার বিষয়টি নির্বিঘ্নে ও কার্যকর ভাবে ফলপ্রসূ করার জন্য উপযুক্ত ও প্রণিধানযোগ্য আইন প্রনয়ণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যদিও দু’টি নির্দিষ্ট আইন আছে, যেগুলি বিশেষ উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। এগুলি হল :
এই আইন এবং আইন বলে রচিত বিধি ১৯৯৬ সালের ১ জানুয়ারি থেকে কার্যকর করা হয়েছে। ভ্রূণের অসংগতি বা অস্বাভাবিকতা নির্ণয় করার জন্য কোন কোন শর্ত অনুযায়ী জন্ম-পূর্ব পরীক্ষা পদ্ধতি ব্যবহার করা যাবে তা এই আইনে নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। ভ্রূণের লিঙ্গ প্রকাশ করা নিষেধ। এই আইন লঙ্ঘন করলে শাস্তির বিধান রয়েছে। প্রসব-পূর্ব রোগ নির্ণায়ক পদ্ধতি ( নিয়ন্ত্রণ ও অপব্যবহার প্রতিরোধ ) আইনটি ( দ্য প্রিনেটাল ডায়গোনিস্টকস টেকনিকস, রেগুলেশন অ্যান্ড প্রিভেনশন অফ মিসইউজ অ্যাক্ট ) আইন কন্যাভ্রূণ হত্যা বন্ধ করার উদ্দেশ্যে একটি প্রগতিশীল আইন।
গর্ভপাতের সঙ্গে যুক্ত অসুস্থতা ও মৃত্যু প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করার উদ্দেশ্যে ১৯৭১ সালে সংসদে এই আইনটি পাস করা হয়। জম্মু ও কাশ্মীর ছাড়া ( সেখানে আইনটি কার্যকর করা হয় ১৯৭৬-এর নভেম্বরে ) সারা ভারতে ১৯৭২ সালের ১লা এপ্রিল থেকে আইনটি কার্যকর করা হয়।
এমটিপি আইন ১৯৭১ অনুযায়ী কোন শারীরিক অবস্থায় গর্ভপাত করা যাবে, কারা গর্ভপাত করতে পারবেন এবং কোন কোন জায়গায় গর্ভপাত করা যাবে, সেগুলি সম্পর্কে নির্দেশ দেওয়া আছে।
উৎস : পোর্টাল কন্টেন্ট দল
সর্বশেষ সংশোধন করা : 10/8/2019
দু’টি প্রচলিত পদ্ধতি এখানে আলোচনা করা হয়েছে।
গর্ভপাত সংক্রান্ত আইন নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে।