যে দরকারি পদক্ষেপটি আমরা আজ থেকেই নিতে পারি তা হল সাবধানতা ও পানীয় জল পরিশুদ্ধকরণের সহজ পন্থার অবলম্বন।
পৃথিবীর উপরি ভাগের ভূমিস্তরে যে মৌলগুলি অবস্থান করে তাদের মধ্যে আর্সেনিক ২০তম।
হু পানীয় জলে আর্সেনিকের সর্বাধিক নিরাপদ উপস্থিতির মাত্রা নির্ধারণ করেছে ০.০১ মাইক্রোগ্রাম/লিটার।
আর্সেনিকের বিষক্রিয়ায় মৃত্যু বার বার ঘটেছে বিশ্বের ইতিহাসে।
এই পদ্ধতিতে সহজেই ও সস্তায় ঘরেই জল পরিশ্রুত করার ব্যবস্থা করা যাবে।
এখনও পর্যন্ত আর্সেনিক পরিশ্রুতকরণের সবচেয়ে ভালো উপায়টি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যলয়ের বিজ্ঞানীদের গবেষণার ফলে আবিষ্কৃত হয়েছে।
আর্সেনিক দূরীকরণের আরও একটি পদ্ধতি হল তিনটি মাটির পাত্র দ্বারা তৈরি ফিল্টার।
এই পদ্ধতিটি খুব কম সময়ের প্রয়োজনে (২-৫ দিন) ব্যবহৃত হতে পারে।
পশ্চিমবঙ্গের ১২টি জেলার ১১১টি ব্লকে ভূগর্ভস্থ জলে আর্সেনিকের উপস্থিতির কথা জানা গেছে।
রোমান সম্রাট নিরো ও সমকালীন রাজারা আর্সেনিকের ব্যবহার শুরু করেছিলেন শত্রু নিধনের একটি পন্থা রূপে।